এক রাতেই মুখের ব্রণ দূর করার কৌশল
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
সকল প্রশংসা সেই মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন।![]() |
এক রাতেই মুখের ব্রণ দূর করার কৌশল |
ব্রণ একটি মারাত্মক সমস্যা ব্রন হয় না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ব্রণের জন্য মুখের চেহারা সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় এজন্য আমরা কিছু টিপস ফলো করবো যেগুলোর মাধ্যমে ব্রণ রাতারাতি দূর হয়ে যাবে। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্রণ দূর করার ঘরোয়া অনেক টিপস রয়েছে কিন্তু সেগুলোর মধ্যে অনেকগুলো ফেক।আজ আমরা কিছু টিপস শেয়ার করব আপনাদের মাঝে সেগুলো ফলো করুন দেখবেন তখন রাতারাতিই দূর হয়ে যাবে
তবে ব্রণ হওয়ার পর ব্রণকে ফাটিয়ে অনেকেই রক্ত বাহির করে দেয় হয়তোবা করলেই ব্রণ চলে যায় কিন্তু দাগ থেকে যায়।
তাহলে কিভাবে সম্ভব রাতারাতি ব্রণ দূর করা যায় তা দেখে আসি ?
এক্ষেত্রে বেনজয়েল পারোক্সাইড, সালফার, টি-ট্রি অয়েল বা স্যালিসিলিক অ্যাসিডের ওপর ভরসা রাখতে পারেন। যাদের মুখে ব্রণ আছে তারা উপরে যেকোনো একটি আপনাদের বাসায় রাখতে পারেন কাজে লাগবে।
টি-ট্রি অয়েল বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড আছে এমন কোনো ক্রিম ব্রণে সারারাত লাগিয়ে ঘুমালে পরের দিন ব্রণের অনেকাংশ কমে যায়।
এক রাতের ভিতরে ব্রণ কমানোর জন্য সর্বপ্রথম ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ টি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন কেন মুখে কোন ময়লা না থাকে। তারপর একটি পাতলা কাপড়ে একটু বরফ মুড়ে ব্রণের উপর কিছুক্ষণ সেঁক দিন। এভাবে শেক দিলে ব্রণ অনেকাংশ কমে যায়।।
তারপর টি-ট্রি অয়েল, স্যালিসিলিক অ্যাসিড বা বেনজয়েল পারোক্সাইড আঙুলে ঠিক ব্রণের উপর লাগিয়ে নিন। এইভাবে ব্রণের উপর সারারাত রাখে ঘুমালে ব্রন কমে যায়
ব্রণের কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যে পদ্ধতি গুলো ব্যবহারের ফলে এক রাতেই ব্রণ সুস্থ হয়ে যাবে চলুন জেনে নেই কি এই কৌশল ঃ-
>> অ্যাসপিরিন থাকলে ট্যাবলেট নিয়ে গুঁড়া করে পেস্ট তৈরি করে ব্রণে লাগিয়ে রাখুন সারারাত। এই পেস্ট সারারাত লাগিয়ে রাখলে ব্রন এর ফোলা ভাব একরাতে কমে যাবে।
>> সাধারণত রাতে ঘুমাবার সময় ব্রণে টুথপেস্ট পেপসোডেন্ট হালকা করে লাগিয়ে ঘুমালে ব্রণের ফোলা ভাব কমে যায়।
★>মুখে ব্রণ হলে নরম কাপড় অথবা তুলা ভিজিয়ে হালকা করে হাত দিল ব্রণ ফলাফল টি মোটামুটি কমে যায়।এভাবে দিলে ব্রণ থেকে অন্যান্য রোগ হওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়।
★>ব্রণ হলে বাইরের ভাজাপোড়া খাবার তেল-মসলা জাতি খাবার পরিমাণমতো খেতে হবে।
★>পানির বিকল্প নেই। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করলে শরীরের ভিতরে যত বিষাক্ত পদার্থ আছে সমস্ত পদার্থ বেরিয়ে যায়